যারা আজ পৃথিবীতে শান্তির কথা বলে তারাই ঘুরেফিরে যুদ্ধ সংঘাতে বেশি জড়িয়ে থাকে। আমাদের সমৃদ্ধি যত বেড়ে চলছে ততই সহিংসতা চরম মাত্রায় পৌঁছে যাচ্ছে। পৃথিবীর পারমাণবিক অস্ত্রধর রাষ্ট্রগুলো তাদের শক্তির মহড়ায় বরাবরই ভয়াবহতার ইঙ্গিত দিচ্ছে। পৃথিবীর আদিতে যখন মানুষ গুহায় বসবাস করত তখন থেকে শুরু করে আজ অবধি মানুষের চারিত্রিক কোন পরিবর্তন হয়নি। কেবল বাহিরের লোমশ অংশগুলো লোমহীন হয়েছে, গাছপালার পাতা, বাক লের পরিবর্তে কেবল কোট টাই আর দামী পোষাকে আবৃত করেছে নিজেকে। শিশুর বাসযোগ্য পৃথিবীর জন্য আমরা যতই গলা ফাটাই, কর্তা দেশগুলো এ ব্যাপারে একেবারেই নির্বিকার। তাদের অহমিকা, ক্ষমতার লড়াই, সম্রাজ্যবাদ আমাদের শিশুদের তৈরি করছে ভীত আর সন্ত্রস্ত। যুগের পর যুগ যুদ্ধ সংঘাত আর বিভীষিকাময় পরিবেশ শিশুদের মনোজগতে আঘাত হানছে বারংবার। এ যুদ্ধ সংঘাত শেষ হবে কি কখনো? গত কয়েকযুগে এ পৃথিবী কখনো কি ছিল সংঘাতহীন? একটি যুদ্ধ শেষ হতে না হতে আরেকটি যুদ্ধ হাজির। প্রতিনিয়ত পৃথিবীর কোন না কোন প্রান্তে যুদ্ধ লেগেই আছে। যত দিন যাচ্ছে যুদ্ধে লিপ্ত দেশের সংখ্যা বেড়েই চলছে। আজ থেকে প্রায় ৭০ বছর আগে শুরু হয়েছিল ফি...
– হাওয়াই মিঠাই ব্লগে একজন সচেতন অভিভাবকের লেখা আলোচনার সূত্রপাত সম্প্রতি ৫ম শ্রেণির প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষা নিয়ে দেশে আলোড়ন সৃষ্টি হয়েছে। বিশেষ করে সরকার যখন কিন্ডারগার্টেন এবং বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের এই পরীক্ষার আওতার বাইরে রাখার সিদ্ধান্ত নেয়, তখন সমাজে নানা ধরণের প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়। কারও কাছে এটি শিশুদের জন্য ন্যায্যতা প্রতিষ্ঠার পদক্ষেপ, আবার অনেকের দৃষ্টিতে এটি একটি স্পষ্ট বৈষম্য। এই লেখায় আমি কোনো পক্ষকে ছোট করতে চাই না। বরং বলতে চাই, শিক্ষা যেন প্রতিযোগিতা নয়, অধিকার হয়ে থাকে । কিন্ডারগার্টেনের উত্থান: বাস্তবতা না বোঝার ফাঁক বাংলাদেশে কিন্ডারগার্টেন ব্যবস্থার শুরু হয়েছিল ১৯৭০-এর দশকে , শহরের মধ্যবিত্ত পরিবারগুলোর চাহিদা পূরণে। আজ তা ছড়িয়ে পড়েছে জেলা-উপজেলা ছাড়িয়ে গ্রাম পর্যন্ত। বর্তমানে কিন্ডারগার্টেনে ১৫-২০ লাখেরও বেশি শিক্ষার্থী অধ্যয়ন করছে। অনেক পরিবারই সীমিত আয়ের মধ্যেও সন্তানের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করতে চায়। আমরা কেউ চাই না বেসরকারি প্রতিষ্ঠান অহরহ গজিয়ে উঠুক। আমরা চাই— প্রত্যেকটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান শিশুর বিকাশের উপযুক্ত পরিবেশ নিশ্চিত করুক। ...
আমার মামার লিখা কবিতা, মাশাল্লাহ্...😍😍😍
উত্তরমুছুন